Restrictions
"The following restrictions must be read and understood before using our services or purchasing from our business. By using our services or purchasing from our business, you acknowledge that you have read and understand this restrictions.
We strictly do not allow any fraudulent or blacklisted customers to deal with our business. If you are a fraudulent or blacklisted customer, please do not visit our shop or use our services. We reserve the right to refuse service or cancel any transactions with individuals who may be involved in fraudulent or illegal activities.
This restrictions applies to all services and products offered by our business. We are not responsible for any damages or losses that may result from the use of our services or products. It is the responsibility of the customer to use our services and products in a safe and legal manner.
We reserve the right to update or modify this restrictions at any time without prior notice. It is the responsibility of the customer to check this restrictions for any updates or changes.
By using our services or purchasing from our business, you agree to all terms and conditions outlined in this restrictions."
— বিশেষ বিজ্ঞপ্তি —
আগে অনেক স্ট্রিক্ট রুলস অলরেডি চালু করেছিলাম, কিন্তু তারপরেও অনেক লুপহোল রয়ে গেছে। প্রতিবার একেকটি লুপহোল বন্ধ করার পর, আরেকটি নতুন করে সামনে চলে আসে।
অলরেডি বিভিন্ন সংস্থা, সংগঠন, ব্যক্তিকে ধাপে ধাপে ব্ল্যাকলিস্ট করেছি। কেউ বলে অমুক অফিস/অফিসার পেমেন্ট দিচ্ছে না, কেউ বলে পেমেন্ট ক্লিয়ারেন্স কিছুদিনের মধ্যে হবে—বলে বলে মাস থেকে বছর কেটে যায়। আবার কেউ বলে, ‘দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছি নাকি, কাজের টাকার ধার রেখে’? কেউ সরাসরি বলে, "দেবো না, যা করার আছে করে নাও।" আবার কেউ যখন কোনো অজুহাত খুঁজে পায় না, তখন নানা ষড়যন্ত্র শুরু করে। এমন নানা সমস্যা চলতেই থাকে।
যদিও অনেক কাজ একে একে বন্ধ করে দিয়েছি। আমার গবেষণা, এবং কাজের অভিজ্ঞতার সৎ ব্যবহার হলে কাজ করবো, না হলে করবো না, কিন্তু কোনোভাবেই অপব্যবহার করতে দেবো না।
অনেকেই বলেছে বহুবার "এত রেস্ট্রিকশন কেন?" "টাকা দিলে তো অনেক ব্যক্তি/সংস্থা আছে কাজ করে দেবে।" – তবুও কেন তারা আমার কাছেই ছুটে আসে, সেটা বুঝতে পারি না।
কাজ না করে করে কাজের অভ্যাস কমে যাচ্ছে—তা ঠিক আছে, কিন্তু আমার বানানো নিয়ম আমি ভাঙতে দেবো না। কারণ, ওটাই আমার পরিচয়। আমার মুখের কথা এবং কাজ আমার এথিক্সের শিরদাঁড়া হয়ে আছে।
দেশের মধ্যে বহু রাজ্য, জেলা, এবং নিজের জেলায় বহু স্থানে কাজ করেছি, কিন্তু কাজ সঠিকভাবে সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ করার পরেও অনেক জায়গায় নির্ধারিত মূল্য আজও পর্যন্ত উদ্ধার করতে পারিনি – গত ১২ বছরে একের পর এক অভিজ্ঞতা হতেই আছে, —বিশেষ করে ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে প্রচুর সার্ভিস সাক্রান্ত কাজের টাকা উদ্ধার হয়নি —এবং গত চার বছরে অনেকটা নতুন মাত্রায় কঠোর নিয়ম আরো মজবুত করেছি। কিন্তু গত চার বছরে সার্ভিসের থেকে দোকানের প্রোডাক্টের উপর অনেক পরিচিত, পারিবারিক সম্পর্কিত ব্যক্তি, এবং নতুন পরিচিত ব্যক্তির মাধ্যমে বিভিন্নভাবে টাকা বাকি পড়া বেড়েই চলেছে, যা বেশিরভাগ আজও উদ্ধার হয়নি।
তাই একে একে আরো অনেক রেস্ট্রিকশন চালু করেছি। — এখন লিমিটেড কিছু সার্ভিস শর্ত সাপেক্ষ কার্যকরী থাকছে। "কোনো রকম পরিচিতি নিয়ে বা সম্পর্ক দেখিয়ে কেউ সার্ভিসের জন্য আসবেন না। টাকা দিলেও যেমন সব কাজ নেওয়া হয় না, তেমন পরিচিত থাকলেও যে কাজ নেওয়া হবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। অনেক ঠকেছি, আর পারছি না। কাজ বন্ধ করে দেবো ঠিক আছে, কিন্তু ধার বা পেমেন্ট পরে—এই শর্তে কাজ বন্ধ।"
— পার্থ (প্রোপ্রাইটর), পার্থ টেক সাপোর্ট। ✍️
— শনিবার, ২১–সেপ্টেম্বর–২০২৪
📌 ঠিকানা – বলিবাড়, চৌখালী-গোপীনাথপুর রোড, নিয়ার কুলাপাড়া কম্মোচড় মার্কেট,
চন্ডীপুর, পূর্ব মেদিনীপুর, ৭২১৬৩৩, পশ্চিমবঙ্গ